জেগে থাকা আলোরা
রাত শেষ হয়ে আসা রাত্তির
গির্জার চুড়োতে নিশ্চুপ ঘন্টা,
একটু ডানদিক ঘুরে সারারাত জ্বলে নিভে
তার উচ্চতার জানান দিচ্ছে আলোটি,
ভয়ে না কি গর্বে নিরন্তর?
একটা সেতু শুধুই করে চলেছে
আদান প্রদান রাত ভোর জুড়ে
একগাড়ি আনন্দ পার করলো
তো পাশ দিয়ে চলে গেলো নিয়ে উৎকণ্ঠা,
পাশাপাশি পারাপার অবিরল!
হ্যালোজেন এর ত্রিভুজ ছোঁয়ায়
মোহময় সারণি আবার নিস্পেশিত
হবার একটু আগে বিশ্রাম রত
নিঝুম কাক বসে কার্নিসে নির্নিমেশ
এ লড়াই বাঁচার লড়াই
বাঁচিয়ে দেবার লড়াই,
ফিরিয়ে দেবার জাগরণ।
কচি পাতার মত,কুঁড়ির মত
নিরন্তর বিলিয়ে চলেছে আশ্বাস,
সব টুকু ক্লান্তি শুষে, নিস্পলকে,
আলো মেখে উঠছে হেসে বারংবার।
রাত শেষ হয়ে আসা রাত্তিরে
এক ঝাঁক কম্পাসহীন মেঘের উড়োউড়ি,
ক্লান্ত হয়ে আসা ফুটফুটে তারাদের
নীল চাদরের তলায় ঘুমের প্রস্তুতি,
দেখতে দেখতে অবসন্নতা মেখে
এবার বুঝি ঘুমাবে এই বাউন্ডুলে মন!
‘নিদারুন কাটা ছেঁড়াতে বিধস্ত এই আমি #বিএমবিড়লা এর ‘বেড’ থেকে এক ঝাঁক কর্মচঞ্চল ‘সিস্টার’ ও ‘ব্রাদার’- দের নিরলস সুস্থতা ফিরিয়ে দেবার হাসি মুখ ভরা প্রয়াসের মাঝে এটাই আমার উপলব্ধি! ওরা সক্কলে সত্যি সত্যিই এক একটা ‘আলো’! সকলকে আমার কৃতজ্ঞতা ভরা কুর্নিশ! আমার প্রাণ ভরা স্নেহাশিস!’