৫০ বছর আজ স্বাধীনতার
পরাধীনতার শিকলে বন্দি আজও বাংলার জনতা,
উদ্ভট ক্ষমতা লোভি কিছু জারজ মুসলিম-হিন্দুরা
মুমিন মুসলিমকে প্রতিপক্ষ বানিয়ে অত্যাচার করছে সর্বদা ।
এ দেশ মুসলিম নামে শুধু
কাজে তার লোক দেখান সমবেদনা
অন্তরে মোনাফিকি, প্রতিহিংসা, ভণ্ডামিতে ভরা,
নবীর অপমানে কাঁদেনা
কাদে নেতা নেত্রীর গেলে চুল ছেড়া।
আজ দেখ শাহবাগে,যাত্রাবাড়ী, বায়তুল মোকাররম,বি-বাড়ীয়া, হাটাজিরিতে, সারা দেশে,
বয়ে চলেছে রাজপথে মুমিনের রক্তের বন্যা,
নবীর দুষমন আগমনের প্রতিবাদ এ জালিম সরকার দিয়েছে,
নিরস্ত্র মুমিনকে বুলেট আঘাতে মৃত্যুর ঠিকানা।
নিকৃষ্ট বিকৃত মস্তিকের জানোয়ার এ জাতির কিছু ক্ষমতা লোভি রাক্ষসরা,
খোদার ঘরে লাগায় আগুন পায়না রক্ষা তাহার বক্ষে থাকা মুমিনেরা,
নবী সুন্নাতে করে আঘাত তবুও শান্ত হয় না নর
পিচাশেরা
১৯৭১ শুনেছি, তার চেয়েও ভয়ংকর জঘন্য এ জাতির হায়নারা।
হেফাজত কর হে মাওলা
মজলুম বাংলার নবী প্রেমী মুসলিম জনতা,
ভেংঙে দাও জালেম শাসক গোষ্ঠীর কালো হাত,
বাংলার জমিনে কায়েম কর কোরআন সুন্নাহর ঝণ্ডা।
ইনশাল্লাহ কবুল হবেই একদিন সকল মুমিনের আর্তনাদের আর্জি নামা
ইসলাম হবে মানবতার মুক্তির নিশানা,
আসিতেছে সময়, হুশিয়ার বেইমান মুনাফিক জালিম মুরদাতরা,
সেদিন আল্লাহর আইন থেকে পালানোর পথ খুজে পাবে না ।
বাংঙ্গালি কবি সাইমুন খান ১৯৯৭
সালের ২রা জানুয়ারি বরগুনা জেলার
বিষখালি নদীর তীরে ভোড়া
বেতমোর গ্রামে এক সমভ্রান্ত মুসলিম
পরিবারে জম্ন গ্রহন করেন তার প্রকৃত নাম আলিমুশ্বান সাইমুন। তার পিতা
মাওলানা মোশারেফ হোসেনে এক
জন সরকারি চাকরি জীবি ( শিক্ষক ) এবং মাতা
সাহানা শিরিন তালুকদার এক জন
সরকারি চাকরি জীবি ( শিক্ষিকা ) । পিতার চাকরি সুবাদে পটুয়াখালীতে বসবাস করেন ।
কবি ২০১২ সালে বরগুনা জেলা স্কুল
থেকে ম্যাট্টিক পাশ করেন এবং প্রকৌশলী হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে ২০১২ সালে ভর্তি হন বরিশাল এর ইনফ্রা পলিটেকনিক ইনিস্টিটিউট এ ডিপ্লোমা মেরিন
ইন্জিনিয়ারিং এ। এরই মধ্যেই রাজনৈতিক একটি দলের সাথে জড়িয়ে পড়েন কবি। রাজনৈতিক প্রতিহিংসার এক অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় কবির পড়াশুনা ২০১৪ সালে বন্ধ হয়ে যায়। এর মধ্য কবি তার প্রকৌশলী হওয়ার স্বপ্ন মাটি দিয়ে নতুন করে সামনে চলার লক্ষে ২০১৪ সালে খুলনা সোহরাওয়ার্দী কলেজে ভর্তি হন ২০১৬ সালে এইচ এস সি পাশ করে এর পর ২০১৬ সালে খুলনা বি এল কলেজ থেকে বি এস এস ( সম্মান) পাশ করেন। বর্তমানে মাস্টাস এ অধ্যয়ন রত।
কবি সাইমুন খান কৈশোরকাল থেকেই সাহিত্যচর্চায় নিজেকে মনোনিবেশ করেন। কবির সাহিত্য জগতে সব শাখায় পদচারন রয়েছে ।
তিনি একাধারে " কবি, ঔপন্যাসিক, গল্পকার, প্রবন্ধকার, অভিনেতা, সমাজসংস্কার, ইসলামীক মোটিভেশনাল স্পিকার, ইসলামী সংগীত শিল্পী, যুক্তিবাদী এবং ব্যবসায়ী ইত্যাদি।
মাত্র ২০ বছর বয়সে তার প্রথম কবিতা " আহ্বান " কাব্য ও কবিতা পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।
বাঙ্গালি কবি সাইমুন খান এক জন
নাট্যকার, এবং বাংলাদেশ বেতার
খুলনার এক জন নিয়োমিত নাট্য
অভিনেতা ছিলেন এবং বরিশাল থিয়েটার এর মাধ্যমে ২০১৩ সালে হাতে খড়ি হয় মঞ্চ নাটকের। তার পর খুলনা নাট্য নিকেতন এ জাতিয় নাট্য পুরস্কার প্রাপ্ত সিরাজুল ইসলাম স্যার এর হাতে নাটকের পথ চলেছেন বহু বছর।
বাংঙ্গালি কবি সাইমুন খান অভিনীত ★টেলিফিল্ম " প্রেম অন্ধ " (২০১৬)
★সিনেমা " জান্নাত " ( ২০১৮ )
বাঙ্গালি কবি সাইমুন এর প্রকাশিত উল্লেখযোগ্য কবিতা হলো
★ আহ্বান (২০১৭) আবার হবে দেখা, স্বাধীনতা মানে কী, স্বার্থপর, নির্বোধ জাতি, প্রতিশ্রুতি, রিক্সাওয়ালা, মা (২০১৭ ), অভিশপ্ত, শিক্ষাঙ্গন ইত্যাদি
★তার রচিত উপন্যাস হল
" ছলনাময়ী নারী,,
★তার রচিত নাটক
" রাতের প্রহরী ।
★২০১৫ সালে খুলনা নাট্যনিকেতন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কবি সম্মাননা পর্বে কবি সাইমুন খান কে ★ বাংঙ্গালি কবি ★ উপাধি দেন জাতিয় নাট্য পুরস্কার প্রাপ্ত ( অভিনেতা ) নাট্য পরিচালক,নাট্য প্রযোজক, নাট্যকার, সিরাজুল ইসলাম স্যার ।
বর্তমানে কবি বিভিন্ন পত্রিকার সাথে জড়িত এবং কবিতা চর্চা ও জিবিকা নির্বাহর লক্ষে ব্যাবসার সাথে জড়িত আছেন।