মায়াবী পর্দা তুলে
মায়াবী পর্দা তুলে
বান্দা হাফিজ
রোদ্রের উত্তাপে ওই দেখো নারী তার বুক ফেটে যায়
বেডে পড়ে কৈশোরের শুকনো স্মৃতিরা
শীৎকারে কেঁপে কেঁপে ওঠে- আর
ভেঙে টুকরো টুকরো হয় কাঁচের কিশোরী
প্রোটন পরমানু কেন্দ্রে ছোটাছুটি করে
একা- বড় একা
মায়াবী পর্দা তুলে হৃদয় বেরোতে চায়
পোয়াতির পয়োধর যেমন-
বয়সের রোদ্রে ওই দেখো নারী তার বুক ফেটে যায়
হিজড়া বিছানাকে ক্রমশ ধর্ষণ করে নারী
তীব্রভাবে- গভীর সংগোপনে
যন্ত্রণাহৌসে যন্ত্রণার সিঁড়ি ভেঙে ওঠে
ল্যাকেসিসের বিছানায় রাত কাটে
একা- একাকিত্বের যন্ত্রণা কাঁচুলিতে – দিন যায়
বয়সের শেষ সন্ধ্যালোকটুকুও কিনে ফেলে অন্ধকার
জলের দরে
তবুও ফোটেনা মুখ – পলস্তারা গুঁজে দেয়
চিঁড় খাওয়া বুকে।