কৌণিক অস্বস্তি
কোনো একটা দুপুরে কোনো একটা বিচ্ছিরি আবাসের
কোনো একটা কেমন কেমন কোণে
কোনো একটা মেয়েকে কিছু একটা করেছিল
কোনো একটা লোক।
কতকগুলো বছর পরে ফের কোনো একটা লোক কোনো একটা সকালে বা দুপুরের কোণে
কোনো একটা অফিসের কোনো একটা ঘরে
ওই মেয়েটারই কোনো একটা অঙ্গে হাত দিয়েছিল আর কোনো একটা কাগজের
কোনো একটা কোণে সেই ঘটনা বেরিয়েও গিয়েছিল ফের কোনো কোণের
কোনো একটা মেয়ে
সেই খবর পড়ে কোনো কোনো মেয়েকে
কোনো একটা কথা বলতেও চেয়েছিল।
কিন্তু কোনো মেয়েরই সেই কোনো একটা মেয়ের
কোনো একটা কথা শোনার সময় হয়নি।
কোনো ভাবেই
কোনো একটা মেয়ে কোনো দিনও
কোনো একটা মেয়ের কোনো একটা দিনের
কোনো একটা কোণের কনকনে কথা শুনে মেয়েটার কানে কানে বলেনি যে কোনো একটা কোণে কখনো কখনো এ সব হয়ে থাকে
কিন্তু আবার কোনো কোনো কোণে হয়ও না, তাই ভয় পেয়ে আরো কোণে ঢুকে যেও না, কন্যা।
বস্তুত যে কোনো কোণেই এ সব হ’তে পারে
তাই কোনো কোণে ঢুকেই কোনো দিনও পার পাবে না বরং গোলমেলে কোণের কানে কানে বলো যে কোনো একটা কোণে এ সবের শাস্তি অপেক্ষা করছে, শুধু সভ্যতার আর কটা কোণ
পার হওয়ার অপেক্ষা।
কোণে কোণে মেয়েদের কানে কানে
এ সব কৌণিক কানাকানি প্রায় কিছুই হয়নি বলে,
আজও যে কোনো দিন যখন তখন
যে কোনো মুহূর্তে যে কোনো কোণে
সব বাড়িতে, সব ফ্ল্যাটের, সব অফিসের
যে কোনো একটা অস্বস্তিকর কোণে
কোনো কোনো মেয়ের জন্য কৌণিক বিপদ কোণিয়ে আসে আর যে কোনো মেয়ে বলে বসে,
আমার কি, আমার সঙ্গে তো এসব কৌণিক নিগ্রহ হয়নি, ও তো যে কোনো কোণের
যে কোনো একটা মেয়ের তিনশো ষাট ডিগ্রি কোণের দোষ!