কেউ একজন জাগো
আর দ্যাখতে পারছিনা রক্তমাখা লাশ আর শুনতে পারছিনা পিতা হারা সন্তানের আহাজারি! আর দ্যাখতে পারছিনা সন্তান হারা মায়ের বিমর্ষ মুখ আর শুনতে পারছিনা বিধবা নারীর বিলাপিনী রোদন! কেউ একজন জাগো – আওয়াজ তুলো পৃথিবীর সকল মারণাস্ত্র ধ্বংসের।
আর দ্যাখতে পারছিনা রক্তমাখা লাশ আর শুনতে পারছিনা পিতা হারা সন্তানের আহাজারি! আর দ্যাখতে পারছিনা সন্তান হারা মায়ের বিমর্ষ মুখ আর শুনতে পারছিনা বিধবা নারীর বিলাপিনী রোদন! কেউ একজন জাগো – আওয়াজ তুলো পৃথিবীর সকল মারণাস্ত্র ধ্বংসের।
(১) ফরিয়াদী হলে মন বিশ্বাস রেখো চলতে সু-পথে ফরিয়াদী হলে মন, পুত্রের বুকে খুঁজে ফিরে পিতা স্বর্গের বাতায়ন! (২) কন্যার মায়া মাতা ও পিতার ভুখা পিঞ্জরে সখ্য গড়লে র্যালী, ফেস্টুনে লেখে কন্যার মায়া সবচে’ শক্তিশালী!
খোলে দিয়েছি স্মৃতির কপাট পবনে ভেসে ভেসে আসছে ঘরে! ২০০৮ সালের আজকের এই রাতে উষ্ণ চুম্বন ধুইতে স্নানে গিয়েছিলে প্রাতে। ভুলে গিয়েছো তুমি কি কথা দিয়েছিলে হাত রেখে হাতে।
মানছি না হয় পোক্ত এ’ কাজ বলবে কি ভাই হেতু! খাল কেটে ক্যান ভূমির পতি গড়তে রাজি সেতু?
রাত আমার হয়না ভোর – ঘুমানোর পূর্বক্ষণে যদি মুখখানা না দেখি তোর! কি হয়েছিলো তোর গতরাতে, আসিস-নি দিতে দেখা ঘুম আসেনি, বুকের মাঝে বয়ে গিয়েছে ঝড় মোখা। বেদনারা মেরে-মেরে কিক- ঘুরিয়েছে আমায় চৌকির এদিক-ওদিক! লঙ্কাবাটা লাগিয়ে চোখে ঝরিয়েছে জল নগ্ন…
রাত আমার হয়না ভোর – ঘুমানোর পূর্বক্ষণে যদি মুখখানা না দেখি তোর! কি হয়েছিলো তোর গতরাতে, আসিস-নি দিতে দেখা ঘুম আসেনি, বুকের মাঝে বয়ে গিয়েছে ঝড় মোখা। বেদনারা মেরে-মেরে কিক- ঘুরিয়েছে আমায় চৌকির এদিক-ওদিক! লঙ্কাবাটা লাগিয়ে চোখে ঝরিয়েছে জল নগ্ন…
দিলাম সঁপে গোর খুঁড়ে এই সাধের দেহ হাড় পেশী, দাও বিধি জ্ঞান বিনিময়ে চাই না তাও খুব বেশী! বাঁধবো ভজে শান যা তোমার ক্ষুদ্র এ’ মোর বাসনা, রয়েই যাবে নইলে যে শ্বাস আপন ঘরে ভিনদেশী!
তোর জন্য একটাই দিক, তোর দিক! প্রশ্নহীন তোরই দিকে থাকি। কেন, বাকি নয় দিক উত্তর দিক।