সই আমি তার প্রেমের সই
ভাবছ প্রেমিক কিন্তু প্রেমিক নই সই আমি তার প্রেমের সই নই তার কথার বাঁদী রাজি হতে পারি আজই
ভাবছ প্রেমিক কিন্তু প্রেমিক নই সই আমি তার প্রেমের সই নই তার কথার বাঁদী রাজি হতে পারি আজই
শেষমুহুর্তের ব্যস্তহীন শহর। চারিপাশের কোলাহলের অচঞ্চলতা, মোড়ের দোকানগুলোর শাটার নামানোর শব্দ। রাতের আকাশে হঠাৎ করে জমে যাওয়া অস্থির মেঘের অহংকার। সারাদিনের হৈচৈ, ছুটাছুটি, দৌড়ঝাঁপের পর, রাতের নিষ্ক্রিয় রাস্তায়, পরিশ্রান্ত পাঁয়ের অল্প অল্প পথচলা। এক দমকা হাওয়ার সাথে, পথে হঠাৎ চুপশব্দে…
এত হাহাকার আমায় যেন শান্তির নিঃশ্বাস ফেলতে দেবে না। এত ক্লান্তি আর অবসাদ যেন জমা হয়ে পড়ে আছে। বিন্দুমাত্র সুখের আশায় এত ঘামঝরা পরিশ্রম, প্রতিবেলা ভালো থাকার এই আর্তচিৎকার কেউ কি শুনতে পায় না? ভালো নেই, জীবন বিষাদগ্রস্ত এক যাযাবর।…
এক অবিচ্ছিন্ন সম্পর্ক, মৃত্যু অবধি পরস্পরের ভালোবাসা আর বন্ধন, একই বৃন্তেরই দুটি ফুল। মধুরতা, স্নেহ আর মায়া মাতৃছায়ায় বেড়ে উঠার সময় থেকেই প্রতীয়মান। কখনো বুকভরা ভালোবাসা কখনো একরাশ বেদনার আশ্রয়স্থল, উভয়েরই ভরসার কেন্দ্রস্থল যেন একে অপরের পরিপূরক। কারন একই রক্ত…
কি পেয়েছি আমি জানিনা। বোধগম্যতার অধিক কোনো কিছু। কেমন ভালোবাসি? কতটুকু প্রেম তোমার প্রতি? এই প্রশ্নগুলোর সমাধান আমি নিজেও জানি না। প্রনয়ের বন্ধনে আবদ্ধ আমাদের ভবিষ্যৎ জীবন। আমি এমনি প্রতীক্ষমাণ। অতুলনীয়া তুমি, আমার অফুরন্ত অভিমানের অবসানের কারন। এমনি একজন যাকে…
জীবনের এক চতুর্থাংশেরও অধিক সময় পার করলাম। এই সামান্য কয়টা দিনে বুঝতে পারলাম, জীবন সবার জন্য এক নয়। দারিদ্র্যতা, দুঃখ, কষ্ট, লাঞ্চনা আর সমাজের কিছু জনহিতৈষী, যারা আর্তচিৎকারে কানে তুলো দিয়ে রাখে, তাদের সংস্পর্শে বেড়ে উঠলাম। দারিদ্র্যের ভূষনে মা যখন…
আমার স্বভাবে তুমি ক্ষ্যাপা অনুরাগে না এসে শ্যামল বাটে দুপুরের আগে যেচেছো নিজের মান নীরদের কুলে? কতো যে সাজায়ে ছবি নীলিমার দেশে ভীষণই জমায়ে গোসা অপেক্ষার শেষে আমিও সঁপেছি সব সুপ্ত ঘাসমূলে! যখন বৃষ্টির ধারা হবে নিম্নগামী- হঠাৎ দেখবে না…
দাও গো বিধি একটি ফুলের হাসি! যার ঘ্রাণে সব হিংসা বিভেদ হবেই পরবাসী। গাইবে পাখি গীত, দেখবে গো-ছাগ অবাক চোখে চৈতি ধুলোর ভিত। সুজন বেশে পেয়ে মেঘের সাড়া, থাকবে মেতে মৌসুমী বায় কাঞ্চা নদীর ধারা। আশায় বেঁধে প্রাণ, চষবে মানুষ…