পোড়াচ্ছে মানুষ
কাদের হাতে দায়িত্ব পথ দ্যাখানোর —
প্রতিটি সেক্টরে কাজ করছে ভারতের লোক
এঁরা সাধারণ লোক নই, দক্ষ — প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত
ভারতীয় এজেন্ট আর.এস.এস এর- নীরব দালাল।
অনেকের নাগরিকত্ব বাংলা-ভারত দুই দেশেই আছে
খুটিনাটি পথঘাট রপ্ত করে নিচ্ছে ছদ্মবেশে।
আর.এস.এস নাড়ছে দেশের কলকাঠি
গেঁড়েছে বাংলার জমিনে তাদের শক্ত ঘাঁটি।
আর.এস.এস-এর মিশন-ভারত বাংলার মুসলিম নিধন
পোড়াচ্ছে মানুষ, মসজিদ, মন্দির, কোরআন —
রাজনীতিবিদদের ছত্রছায়ায় করছে তারা রাজ —
অরাজকতা সৃষ্টি করে, হিন্দু-মুসলিম দ্বন্দ্ব সৃষ্টি তাদের কাজ।
ল্যাম্পপোস্টের সঙ্গে বেঁধে আর.এস.এস-এর সন্ত্রাসীদের জয় শ্রীরাম ধ্বনিতে —–
তাবরেজ আনসারিকে নির্মমভাবে হত্যার কথা —
মনে পড়ে কি?
পশ্চিমবঙ্গের মাদ্রাসা শিক্ষক হাফিজ মোহাম্মদ হালদারকে ট্রেন থেকে ধাক্কা মেরে নিচে ফেলে —
প্রাণনাশের কথা।
সোনার বাংলায় ঘটছে যতো অপরাধ —
তাতে আছে আর.এস.এস-এর লম্বা হাত।
গুমখুনের দিচ্ছে মদদ, দাপিয়ে বেড়াতে চায় জগৎ
ভেঙে ফেলো লম্বা হাত, বাংলার ঘরে হিন্দু-মুসলিম খাবে একপাতে ভাত।
বাংলার রাজনীতিতে ইসকনের পেশিশক্তি —
ধর্মের নামে অধর্ম-ই ইসকনের মূলশক্তি —
আগুন জ্বালিয়ে পুড়িয়ে করছে ছারখার
তাদের হৃদয়ে অধর্মের-ই বসবাস।
ইসকনের তৈরী রথে, রথযাত্রায় সরকার হাটে
মনুষ্যত্ব উদাসীন, ইসকন মারে গোপনে পিন
পরিকল্পিত আঁকা ছক, খামচি মারে কানা বক
কেঁচোর মতো করছে বাস, হচ্ছে দেশের সর্বনাশ।
ভাইয়ে ভাইয়ে লাগিয়ে দ্বন্দ্ব, ইসকন রচে প্রবন্ধ
দ্যাখেও দ্যাখছিনা, দ্যাখে গদিচ্যুত হচ্ছিনা।
আর.এস.এস-ইসকনের মহাগুরু মুদি
গুরুর পা চাটে নুপুর শর্মার মতো নটী।
স্কুলের পাঠ্যবই থেকে – ইসকনের যোগসাজশে
খুব দক্ষতার সাথে সরিয়ে দেয়া হ’য়েছে —
ইসলামিক চেতনাবাহী প্রবন্ধ এবং কবিতা
আজ আর খুঁজে পাওয়া যায়না জাতীয় কবির —
বিখ্যাত কবিতা “ওমর ফারুক”।
হঠাও আর.এস.এস — হঠাও ইসকন
হঠাও স্বৈরাচারী সরকার, বাঁচাও দেশ —
বাঁচাও ঈমান — প্রতিষ্ঠা করো দ্বীন ইসলাম।