সেই তুমি অনন্যা
রক্ত জবা ফুল দিয়ে
লিখি আমি মনের ঘরে
তোমার সীমানার আকাশপাড়ে
আমার আমিটাকেই দুঃখ দিয়ে
মরি আমি তোমার সুখে।
সেই তুমি অনন্যা
চৈত্র সংক্রান্তির ভরা দুপুরে
দোয়েল পাখির তৃষ্নার জলে
বাঁচিয়েছো প্রাণ অনায়াসে।
দীপ্যমান আলোর শিখা
খোঁজে যখন তোমার মনের ভাষা
হঠাৎ করে ঊষ্ন বাতাস
উড়িয়ে নিয়ে যায় আমাকে সাগরপাড়ে।
তোমার অন্তরের দীর্ঘশ্বাসে
খুঁজে পায় জীবন মরুভূমির ওই
উষ্ন বালূকারাশি-
তোমার তুমি কেই আমি চিনে নিয়ে
দিশাহারায় দিগদিগন্তে।
সেই তুমি চিরবসন্তের অনন্যা
গোলাপের পাপড়িতে লেখা চিঠি
দিয়েছি তোমারই হাতে;
কিঞ্চিৎ পরিমান সান্ত্বনা
গড়তে পারে মনের ডায়রী।
ইতিবৃত্ত তোমার ওই স্মৃতি
কাঁদিয়ে দেয় মনের সুখে।।
১৪/০৪/২০২১