চাইনা এই শহর
এই শহর চাইনা আমরা এক হয় চলো চলে যাই এমন এক শহরে যেখানে থাকবে না কোন বাদ্ধবোতা তুমি আমি আর এক মুঠো শান্তির দীর্ঘ শাঁস তুমি আর আমি বৃষ্টির দিনে কোন এক টঙের দোকানে বসে চা খাবো আর বাতাসে উড়ে…
এই শহর চাইনা আমরা এক হয় চলো চলে যাই এমন এক শহরে যেখানে থাকবে না কোন বাদ্ধবোতা তুমি আমি আর এক মুঠো শান্তির দীর্ঘ শাঁস তুমি আর আমি বৃষ্টির দিনে কোন এক টঙের দোকানে বসে চা খাবো আর বাতাসে উড়ে…
সুরঞ্জনা, কার পানে অমন উদাস চাওয়া? যখন তোমারই এলো চুলে বয়ে চলে ঝিরি ঝিরি বুনো হাওয়া? কোন সে কুঞ্জের শ্যামলী অঙ্গন; মেহেদি বসনা তুমি আজ- তোমাতেই যেন রঞ্জিত রঙ্গণ। অলখে ঝরা তারা রুপেতে তোমার পাগল পারা কোন সে হৃদয় ক্ষরণে-…
নববর্ষের সূর্য আজই দিগন্তের ওই মাঝে,, নতুন বছরের আগমনে ও বিষাদের সুর বাজে! উৎসবের আনন্দে মেতেছে আজ আট থেকে আশি,, নতুন পোশাকের আনন্দে শিশুর মুখেও ফুটেছে আজ হাসি! নববর্ষের আগমনে ও পৃথিবী যেন অসুস্থতায় জর্জরিত,, বৈশাখের প্রারম্ভ জোগাক…
ধুঁকছে শহর, ধুঁকছে গ্ৰাম বিপন্ন যেথা মানব প্রান ঘনায়মান অন্ধকারে,, বিপদ যেথা প্রতি পদে বন্দিদশায় শ্রেয় সেথা,, তবু প্রার্থনা হোক ঈশ্বর হতে মানুষ থাকুক দুধে-ভাতে
হাজারো রাজনৈতিক উত্থান পতনে যারা বদলাতে পারেনি তাদের আর্থ-সামাজিক চিত্র,, হ্যাঁ,, তারাই সমাজের মধ্যবিত্ত! মাথার উপর ছাদ আর দুমুঠো ভাত এই তো তাদের বিলাসিতা,, সেখানে নাই বা রইলো তাদের সযত্নে সাজানো চিলেকোঠা,, নাই বা থাকলো দামী পোশাক;সুখ তো আছে!…
বাঙালি মননের মাণিক্য তুমি, ব্রিটিশ ও মাথা ঝোঁকায়। হৃদয় কোঠরে প্রোথিত আজও নিজ ভাবগভীরতায়। সাহিত্যের অপার মহিমায় তোমা হতে সবে বিদ্ধ, যুগের কান্ডারি তুমি “সাহিত্য সম্রাট” নামে ভুবন-বন্দিত। বন্দেমাতরমের বীজ মন্ত্রে, জাতীয়তাবাদের হাতেখড়ি; বিশ্ব জুড়ে বন্দিত আজও তোমা…
নাহি যদি হয় শেষ,, কভু হয় ব্যর্থ রাখিয়া যাব ক্ষীন স্মৃতি,, তব ভ্রান্ত যত অর্থ।। দূর হতে দেখিব চাহি,, মোরে কেউ ভোলে নাহি।। নির্জন চন্দ্রালোকিত নিশিথে প্রতীক্ষা যদি রহে,, রাত্রি শেষের ক্ষীন আলোয় তাহার তরে ফিরিব আমি, আবার;আরো একবার!
আষাঢ়ের মেঘ বৃষ্টিরা ঝরঝর, এত ঝরা ঝরে সব বিরক্তির। কাঁদা স্যাঁতস্যাঁতে রোদ আছে অগোচর, চলতে ফিরতে পিছলের লাগে ডর। গ্রামেরই ঘর তলানিতে ডুবডুব, মাটির পিড়াটা ভেজে হলো চুপচুপ জোয়ারের বুকে ভেসে গেছে খালবিল এত বেশি জলে সাগরের মত মিল। ভেজাভেজা…